১০:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

রতন মল্লিক বাংলাদেশ পুলিশের গর্ব ,

আব্দুল্লাহ হানিফ :
  • আপডেট সময়ঃ ০৫:৫৭:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১৯৯ বার পড়া হয়েছে।

সারাদিন অফিসের কাজ শেষে সন্ধ্যা হলে বেরিয়ে পড়েন শীতার্ত ছিন্নমূল মানুষের কাছে।এমন চিত্র প্রতিদিন দেখছেন খুলনা রেলওয়েল বাসিন্দারা। শীতের সময় গরিব অসহায় ও ফুটপাতে পড়ে থাকা মানুষদের দেখার কেউ থাকে না সেখানেই উপস্থিত হন রতন মল্লিক। খুলনার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে দেখেন তিনি, কম্বল নিয়ে নিজেই হাজিরা দেন মানুষের পাশে।
অনেকেই জানেন তিনি মানবতাবাদী মানবতার সেবক।তিনি মানবিক মানুষের মধ্যে অন্যতম মানুষ, একজন রক্ত মানব প্রকৃত প্রিয় সাদা মনের মানুষ।
রতন মল্লিক বাংলাদেশ পুলিশের গর্ব ও সততার মধ্যে থেকেও উনার দায়িত্ব পালন করতেছে পাশাপাশি নিজের উদ্যোগে অসহায় মানুষের জন্য কাজ করতেছে।

রতন মল্লিক এর বাড়ি হচ্ছে বাগেরহাট জেলায়।রতন মল্লিক এখন খুলনা রেলওয়েল জেলা গোয়েন্দা শাখায় ডিবিতে কর্মরত আছেন।

রতন মল্লিক বলেন অসহায় মানুষের শীতে প্রচন্ড কষ্ট পাচ্ছে। তাদের কষ্ট কিছুটা হলে দূর করার উদ্দেশ্যে আমার এই মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছি।
শুধু কম্বল না ঘূর্ণিঝড় সময় খাবার বিতরণ, অনেক অসহায় মেয়ের বিয়েতে দান করা, অসহায় মানুষের ঘর তৈরি করে দেয়া।
এই শীতের সময় বিত্তশালীরা যারা কংক্রিটের দালানে বসবাস করেন শীত তো আশীর্বাদ। দিনের বেলায় তারা গরম পোশাক পরিচ্ছদ পরে চলাফেরা করেন। রাতের বেলায় লেপ কম্বল গায়ে দিয়ে পরম সুখের ঘুম ঘুমিয়ে থাকেন। পক্ষান্তরে দরিদ্র তৃণমূল মানুষের জন্য শীতকাল বড় কষ্টের বার্তা নিয়ে আসে। তখন সব বয়সী মানুষের তীব্র শীতে কাঁদতে থাকে। শীতের তীব্রতা সহ্য করার মতো ক্ষমতা তাদের থাকে না। অসহায় ও হতদরিদ্রের কষ্ট দিন দিন বাড়তেই থাকে। যারা খোলা আকাশের নিচে, ফুটপাত, রেলস্টেশন বা বস্তিতে বসবাস করেন তাদের কষ্টের সীমা থাকেনা। তারা ছেঁড়া কাঁথা কম্বল ও পাটের বস্তা দিয়ে শরীরের আব্রত করে শীত নিবারণের চেষ্টা করেন।তারা অতি সহজেই ঠান্ডা জ্বর সর্দি কাশির মতো নানা রোগে আক্রান্ত হয় । সূর্যের কিরণি যেন তাদের শীত থেকে বাঁচার প্রধান উপায়। অনেক খড় বিচালি ডালপালা জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করেন।
তাই দেশের গরীব ও দুঃখী অসহায় মানুষের শীতবস্ত্র বিতরণের মাধ্যমে তাদের মুখে হাসি ফোটানো ও শীত থেকে বাঁচার ব্যবস্থা করা উচিত। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠন ও সমাজের বিত্তশালীদের শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগসঃ

One thought on “রতন মল্লিক বাংলাদেশ পুলিশের গর্ব ,

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রতন মল্লিক বাংলাদেশ পুলিশের গর্ব ,

আপডেট সময়ঃ ০৫:৫৭:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

সারাদিন অফিসের কাজ শেষে সন্ধ্যা হলে বেরিয়ে পড়েন শীতার্ত ছিন্নমূল মানুষের কাছে।এমন চিত্র প্রতিদিন দেখছেন খুলনা রেলওয়েল বাসিন্দারা। শীতের সময় গরিব অসহায় ও ফুটপাতে পড়ে থাকা মানুষদের দেখার কেউ থাকে না সেখানেই উপস্থিত হন রতন মল্লিক। খুলনার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে দেখেন তিনি, কম্বল নিয়ে নিজেই হাজিরা দেন মানুষের পাশে।
অনেকেই জানেন তিনি মানবতাবাদী মানবতার সেবক।তিনি মানবিক মানুষের মধ্যে অন্যতম মানুষ, একজন রক্ত মানব প্রকৃত প্রিয় সাদা মনের মানুষ।
রতন মল্লিক বাংলাদেশ পুলিশের গর্ব ও সততার মধ্যে থেকেও উনার দায়িত্ব পালন করতেছে পাশাপাশি নিজের উদ্যোগে অসহায় মানুষের জন্য কাজ করতেছে।

রতন মল্লিক এর বাড়ি হচ্ছে বাগেরহাট জেলায়।রতন মল্লিক এখন খুলনা রেলওয়েল জেলা গোয়েন্দা শাখায় ডিবিতে কর্মরত আছেন।

রতন মল্লিক বলেন অসহায় মানুষের শীতে প্রচন্ড কষ্ট পাচ্ছে। তাদের কষ্ট কিছুটা হলে দূর করার উদ্দেশ্যে আমার এই মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছি।
শুধু কম্বল না ঘূর্ণিঝড় সময় খাবার বিতরণ, অনেক অসহায় মেয়ের বিয়েতে দান করা, অসহায় মানুষের ঘর তৈরি করে দেয়া।
এই শীতের সময় বিত্তশালীরা যারা কংক্রিটের দালানে বসবাস করেন শীত তো আশীর্বাদ। দিনের বেলায় তারা গরম পোশাক পরিচ্ছদ পরে চলাফেরা করেন। রাতের বেলায় লেপ কম্বল গায়ে দিয়ে পরম সুখের ঘুম ঘুমিয়ে থাকেন। পক্ষান্তরে দরিদ্র তৃণমূল মানুষের জন্য শীতকাল বড় কষ্টের বার্তা নিয়ে আসে। তখন সব বয়সী মানুষের তীব্র শীতে কাঁদতে থাকে। শীতের তীব্রতা সহ্য করার মতো ক্ষমতা তাদের থাকে না। অসহায় ও হতদরিদ্রের কষ্ট দিন দিন বাড়তেই থাকে। যারা খোলা আকাশের নিচে, ফুটপাত, রেলস্টেশন বা বস্তিতে বসবাস করেন তাদের কষ্টের সীমা থাকেনা। তারা ছেঁড়া কাঁথা কম্বল ও পাটের বস্তা দিয়ে শরীরের আব্রত করে শীত নিবারণের চেষ্টা করেন।তারা অতি সহজেই ঠান্ডা জ্বর সর্দি কাশির মতো নানা রোগে আক্রান্ত হয় । সূর্যের কিরণি যেন তাদের শীত থেকে বাঁচার প্রধান উপায়। অনেক খড় বিচালি ডালপালা জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করেন।
তাই দেশের গরীব ও দুঃখী অসহায় মানুষের শীতবস্ত্র বিতরণের মাধ্যমে তাদের মুখে হাসি ফোটানো ও শীত থেকে বাঁচার ব্যবস্থা করা উচিত। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠন ও সমাজের বিত্তশালীদের শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন