০৭:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

শাহপরাণে যুবদলকর্মী খুন, পরিবহন শ্রমিক নেতা রনুসহ গ্রেফতার পাঁচ

রিপোর্টার নামঃ
  • আপডেট সময়ঃ ০৮:৪৩:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৫৭ বার পড়া হয়েছে।

সিলেটে যুবদলকর্মী বিল্লাল আহমদ মুন্সীর (৩০) খুনের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত রনু মিয়া মঈনসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে নরসিংদীর একটি এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। মঈন তিনি সিলেট জেলা সিলেট জেলা হিউম্যান হলার চালক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে শাহপরাণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনির হোসেন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকা যাওয়ার পথে প্রধান অভিযুক্ত মঈনসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের সিলেটে নিয়ে আসা হচ্ছে।

এর আগে ২৫ নভেম্বর রাতে মহানগরীর শাহপরাণ থানাধীন বাহুবল এলাকায় সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত হন বিলাল। তিনি ঐ এলাকার জহুরুল ইসলামের ছেলে। পেশায় রঙমিস্ত্রি বিলাল খুনের পরদিন নিহতের ভাই মোস্তফা বাদি হয়ে থানায় রনু মিয়া মঈনকে প্রধান অভিযুক্ত করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

এ ঘটনায় স্থানীয়রা নিহত বিলালের লাশ নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করে। পুলিশ তাৎক্ষনিকভাবে ৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য থানায় নিয়ে আসে। তবে তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগসঃ

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

আপলোডকারীর তথ্য

শাহপরাণে যুবদলকর্মী খুন, পরিবহন শ্রমিক নেতা রনুসহ গ্রেফতার পাঁচ

আপডেট সময়ঃ ০৮:৪৩:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪

সিলেটে যুবদলকর্মী বিল্লাল আহমদ মুন্সীর (৩০) খুনের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত রনু মিয়া মঈনসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে নরসিংদীর একটি এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। মঈন তিনি সিলেট জেলা সিলেট জেলা হিউম্যান হলার চালক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে শাহপরাণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনির হোসেন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকা যাওয়ার পথে প্রধান অভিযুক্ত মঈনসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের সিলেটে নিয়ে আসা হচ্ছে।

এর আগে ২৫ নভেম্বর রাতে মহানগরীর শাহপরাণ থানাধীন বাহুবল এলাকায় সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত হন বিলাল। তিনি ঐ এলাকার জহুরুল ইসলামের ছেলে। পেশায় রঙমিস্ত্রি বিলাল খুনের পরদিন নিহতের ভাই মোস্তফা বাদি হয়ে থানায় রনু মিয়া মঈনকে প্রধান অভিযুক্ত করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

এ ঘটনায় স্থানীয়রা নিহত বিলালের লাশ নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করে। পুলিশ তাৎক্ষনিকভাবে ৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য থানায় নিয়ে আসে। তবে তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন