১০:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পর্তুগালে হামলার শিকার বিয়ানীবাজারের যুবক

পর্তুগাল প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময়ঃ ১১:৪৫:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ১০৮ বার পড়া হয়েছে।

 

পর্তুগালের গিমারেজ শহরে হামলার শিকার হয়েছেন মো. জায়েদুল ইসলাম নামে এক সিলেটী যুবক। জায়েদুল সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলা সদরের মো. আজিজুর রহমানের ছেলে। দেশে তার স্ত্রী এবং পাঁচ বছরের এক মেয়ে সন্তান রয়েছে।

জানা গেছে, শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) ১৬ থেকে ১৮ বছর বয়সী ৪/৫ জন কিশোর তার ওপর হামলা করে। আহত অবস্থায় ওই প্রবাসী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

হামলার শিকার জায়েদুল জানান, গিমারেজ শহরের প্রাসা হিরোইস ডা ফুনডাও নামক স্থানের পার্কে পরিবারের সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি। স্থানীয় সময় আনুমানিক রাত ১১টায় একদল কিশোর তার দৃষ্টি আকর্ষণ করে এবং তাদের কাছে যেতে বলে।

তিনি আরও জানান, কাছে যেতেই তার ওপর হামলা করা হয় এবং তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। জ্ঞান ফিরলে রক্তাক্ত অবস্থায় কাছের পুলিশ স্টেশনে যান, সেখান থেকে পুলিশ তাকে হাসপাতালে পাঠায়। পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্রাগা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

জায়েদুল ইসলাম জানান, নাকে অস্ত্রোপচার শেষে বর্তমানে তার অবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে এবং তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পুলিশ ইতোমধ্যে ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে বলেও জানান ভুক্তভোগী।

নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগসঃ

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পর্তুগালে হামলার শিকার বিয়ানীবাজারের যুবক

আপডেট সময়ঃ ১১:৪৫:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৪

 

পর্তুগালের গিমারেজ শহরে হামলার শিকার হয়েছেন মো. জায়েদুল ইসলাম নামে এক সিলেটী যুবক। জায়েদুল সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলা সদরের মো. আজিজুর রহমানের ছেলে। দেশে তার স্ত্রী এবং পাঁচ বছরের এক মেয়ে সন্তান রয়েছে।

জানা গেছে, শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) ১৬ থেকে ১৮ বছর বয়সী ৪/৫ জন কিশোর তার ওপর হামলা করে। আহত অবস্থায় ওই প্রবাসী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

হামলার শিকার জায়েদুল জানান, গিমারেজ শহরের প্রাসা হিরোইস ডা ফুনডাও নামক স্থানের পার্কে পরিবারের সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি। স্থানীয় সময় আনুমানিক রাত ১১টায় একদল কিশোর তার দৃষ্টি আকর্ষণ করে এবং তাদের কাছে যেতে বলে।

তিনি আরও জানান, কাছে যেতেই তার ওপর হামলা করা হয় এবং তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। জ্ঞান ফিরলে রক্তাক্ত অবস্থায় কাছের পুলিশ স্টেশনে যান, সেখান থেকে পুলিশ তাকে হাসপাতালে পাঠায়। পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্রাগা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

জায়েদুল ইসলাম জানান, নাকে অস্ত্রোপচার শেষে বর্তমানে তার অবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে এবং তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পুলিশ ইতোমধ্যে ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে বলেও জানান ভুক্তভোগী।

নিউজটি শেয়ার করুন